দাম কমেছে ইলিশের !

এখন সময়: বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ , ২০২৪, ০৭:৩৪:৩৭ পিএম

মুর্শিদুল আজিম হিরু : যশোরের বাজারে ইলিশ মাছের দাম কিছুটা কমেছে।  ঊর্ধ্বদামে অপরিবর্তিত আছে সবজি, চাল, ডাল, ভোজ্য তেল, পেঁয়াজ-রসুন, আলুসহ অন্যান্য নিত্য পণ্যের দাম। বৃহস্পতিবার শহরের বড় বাজার ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

বাজারে ইলিশ মাছের সরবরাহ বেড়েছে। ফলে অন্যান্য মাছের চাহিদা কমে গেছে। তাই দামও কমেছে বেশ। প্রতি কেজি সাইজের ইলিশ মাছ বিক্রি হয় সাড়ে ৮শ’ টাকা থেকে ১ হাজার টাকা। সাড়ে ৬শ’ টাকা থেকে ৭শ’ টাকা কেজি বিক্রি হয় মাঝারি সাইজের ইলিশ। প্রতি কেজি জাটকা ইলিশ বিক্রি হয় সাড়ে ৩শ’ টাকা থেকে ৪শ’৫০ টাকা। ২শ’ টাকা থেকে সাড়ে ২শ’৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় রুই মাছ। প্রতি কেজি মৃগেল মাছ বিক্রি হয় ১শ’৫০ টাকা থেকে ২শ’ টাকা কেজি। ১শ’৩০ টাকা থেকে ১শ’৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় তেলাপিয়া মাছ। প্রতি কেজি পাঙ্গাশ মাছ বিক্রি হয় ১শ’৩০ টাকা থেকে ১শ’৪০ টাকা। ২শ’ টাকা থেকে ২শ’৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় কাতলা মাছ। প্রতি কেজি ছিলবারকার্প মাছ বিক্রি হয় ১শ’২০ টাকা থেকে ১শ’৪০ টাকা কেজি। 

বাজারে ঊর্ধ্বদামে অপরিবর্তিত আছে সবজি। প্রতি কেজি পটল, কাঁকরোল, ধেড়স বিক্রি হয় ৫০ টাকা।  ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হয় উচ্ছে। প্রতি কেজি কচুরলতি বিক্রি হয় ৬০ টাকা। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় মিষ্টি কুমড়া। ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বরবটি। প্রতি কেজি ডাটা বিক্রি হয় ২৫ টাকা । ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কুশি। প্রতি পিচ লাউ বিক্রি হয় ৪০ টাকা থেকে ৫০ টাকা। ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কচুরমুখি। প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হয় ৮০ টাকা। ২০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পেঁপে। ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় ঝিঙে। প্রতি কেজি ধুন্দল বিক্রি ৪০ টাকা। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় সবুজ শাক। প্রতি কেজি কলা বিক্রি হয় ৩৫ টাকা থেকে ৪০ টাকা। ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় ওল। প্রতিকেজি মুলা বিক্রি হয় ৪০ টাকা কেজি। ১শ’২০ টাকা কেজি বিক্রি হয় শিম। ৮০ টাকা কেজি বিক্রি ফুলকপি। ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বাধা কপি। ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হয় টমেটো। প্রতি কেজি কচুরলতি বিক্রি হয় ৬০ টাকা। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পালংশাক।

চালের দাম বাড়েনি। প্রতি কেজি স্বর্ণা চাল বিক্রি হয় ৪৮ টাকা থেকে ৫০ টাকা। ৫৮ টাকা থেকে ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বিআর-২৮ চাল। প্রতি কেজি কাজল লতা চাল বিক্রি হয় ৫৮ টাকা থেকে ৬২ টাকা। ৭৮ টাকা থেকে ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বাঁশমতি চাল। প্রতি কেজি মিনিকেট চাল বিক্রি হয় ৬৫ টাকা থেকে ৭০  টাকা।

মরিচ দাম কেজিতে আরও ১০ টাকা বেড়েছে। পেঁয়াজ-রসুন ও আলুর দাম আগের মত আছে। । প্রতি কেজি মরিচ বিক্রি হয় ৭০ টাকা থেকে ৮০ টাকা। ৩৮ টাকা থেকে ৪০ টাকা কেজি বক্রি হয় পেঁয়াজ। ৫০ টাকা থেকে ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হয় রসুন। আমাদনিকৃত রসুন বিক্রি হয় ১শ’৪০ টাকা কেজি। প্রতি কেজি আলু বিক্রি হয় ২৫ টাকা থেকে ২৮ টাকা। 

বাজারে সয়াবিন তেলের দাম আগের মত আছে। প্রতি লিটার নতুন বোতলজাত সয়াবিন বিক্রি হয় ১শ’৯০ টাকা। ১শ’৮৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় খোলা সয়াবিন তেল।  ১শ’৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় সুপার পাম তেল।

বাজারে ডালের দাম বাড়েনি। প্রতি কেজি দেশি মসুর ডাল বিক্রি হয় ১শ’২৫ টাকা। ১শ’ টাকা কেজি বিক্রি হয় আমদানিকৃত মুসুর ডাল। প্রতি কেজি ছোলার ডাল বিক্রি হয় ৭৫ টাকা। ৬০ টাকা থেকে ৬৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় বুটের ডাল। প্রতি কেজি মুগের ডাল বিক্রি হয় ১শ’ টাকা থেকে ১শ’৪০ টাকা।