বাজারে দাম কমছে সবজির, কমেনি মাছের

মুর্শিদুল আজিম হিরু : বাজারে সবজির দাম কমছে। ইলিশ মাছ না থাকলেও অন্যান্য মাছের দাম আগের মত। ঊর্ধ্বদামে অপরিবর্তিত আছে চাল, ডাল, পেঁয়াজ-রসুন, আলুসহ অন্যান্য নিত্য পণ্যের। বৃহস্পতিবার শহরের বড় বাজার ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

নিষেধজ্ঞার কারণে বাজারে ইলিশ মাছ নেই। তাই অন্যান্য মাছের আমদানি থাকলেও দাম কমেনি। প্রতি কেজি রুই মাছ বিক্রি হয় ১৮০ টাকা থেকে ২৬০ টাকা কেজি। ১৬০ টাকা থেকে ২২০টাকা কেজি বিক্রি হয় মৃগেল মাছ। প্রতি কেজি কাতলা মাছ বিক্রি হয় ২০০ টাকা থেকে ২৫০ টাকা। ১৫০ টাকা থেকে ১৮০ টাকা কেজি বিক্রি হয় তেলাপিয়া মাছ। প্রতি কেজি পাঙ্গাশ মাছ বিক্রি হয় ১৬০ টাকা থেকে ২০০ টাকা। ৩২০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পাবদা মাছ। 

বাজারে সবজির দাম কিছুটা কমেছে। প্রতি কেজি পটল, কাঁকরোল, ধেড়স বিক্রি হয় ৩৫ টাকা থেকে ৪০ টাকা।  ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হয় উচ্ছে। প্রতি কেজি কচুরলতি বিক্রি হয় ৫০ টাকা। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় মিষ্টি কুমড়া। ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বরবটি। প্রতি কেজি ডাটা বিক্রি হয় ২০ টাকা। ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কুশি। প্রতি পিচ লাউ বিক্রি হয় ৪০ টাকা। ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কচুরমুখি। প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হয় ৫০ টাকা। ২০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পেঁপে। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় ঝিঙে। প্রতি কেজি ধুন্দল বিক্রি ৩০ টাকা। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় সবুজ শাক। প্রতি কেজি কলা বিক্রি হয় ৩০ টাকা থেকে ৩৫ টাকা। ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় ওল। প্রতিকেজি মুলা বিক্রি হয় ৪০ টাকা কেজি। ১শ’ টাকা কেজি বিক্রি হয় শিম। ৬০ টাকা থেকে ৭০ টাকা কেজি বিক্রি ফুলকপি। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বাধা কপি। ১শ’ টাকা কেজি বিক্রি হয় টমেটো। প্রতি কেজি কচুরলতি বিক্রি হয় ৫০ টাকা। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পালংশাক।

বাজারে সরকার নির্ধারিত দামে পাওয়া যাচ্ছে সয়াবিন তেল। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন বিক্রি হয় ১শ’৭৮ টাকা। ১শ’৭৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় খোলা সয়াবিন তেল।  ১শ’৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় সুপার পাম তেল। প্রতি কেজি পাম তেল বিক্রি হয় ১শ’৩০ টাকা।

বাজারে মরিচের দাম বেশ কমেছে। আলু, পেঁয়াজ-রসুনের দাম আগের মত আছে। প্রতি কেজি মরিচ বিক্রি হয় ৫০ টাকা। ৩৮ টাকা থেকে ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পেঁয়াজ। ৫০ টাকা থেকে ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হয় রসুন। আমাদনিকৃত রসুন বিক্রি হয় ১শ’৪০ টাকা কেজি। প্রতি কেজি আলু বিক্রি হয় ২৫ টাকা থেকে ২৭ টাকা। 

বাজারে ডালের দাম বাড়েনি। প্রতি কেজি দেশি মসুর ডাল বিক্রি হয় ১শ’২৫ টাকা। ১শ’ টাকা কেজি বিক্রি হয় আমদানিকৃত মুসুর ডাল। প্রতি কেজি ছোলার ডাল বিক্রি হয় ৭৫ টাকা। ৬০ টাকা থেকে ৬৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় বুটের ডাল। প্রতি কেজি মুগের ডাল বিক্রি হয় ১শ’ টাকা থেকে ১শ’৪০ টাকা।

চালের দাম বাড়েনি। প্রতি কেজি স্বর্ণা চাল বিক্রি হয় ৪৮ টাকা থেকে ৫০ টাকা। ৫৮ টাকা থেকে ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বিআর-২৮ চাল। প্রতি কেজি কাজল লতা চাল বিক্রি হয় ৫৮ টাকা থেকে ৬২ টাকা। ৭৮ টাকা থেকে ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বাঁশমতি চাল। প্রতি কেজি মিনিকেট চাল বিক্রি হয় ৬৫ টাকা থেকে ৭০  টাকা।