পেঁয়াজ-রসুনের দাম আরও কমেছে

এখন সময়: শনিবার, ২৭ এপ্রিল , ২০২৪, ০৩:৫৯:৫৯ পিএম

মুর্শিদুল আজিম হিরু : যশোরের বাজারে গ্রীষ্মকালিন সবজির দাম বেশ চড়া। এরমধ্যে পেঁয়াজ-রসুনের দাম কেজিতে আরও ১০ টাকা কমেছে। ঊর্ধ্বদামে স্থিতিশীল আছে চাল, ডাল, মরিচ, আলুসহ অন্যান্য পণ্য। বৃহস্পতিবার শহরের বড় বাজার ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

বাজারে পেঁয়াজ-রসুনের দাম কেজিতে আরও ১০ টাকা কমেছে। কাঁচা মরিচ ও আলুর দাম আগের মত আছে। পেঁয়াজ-রসুনের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় দাম কমতে শুরু করেছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয় ৬৫ টাকা থেকে ৭০ টাকা। ১০০ টাকা থেকে ১২০  কেজি বিক্রি হয় দেশি রসুন।  প্রতি কেজি আলু বিক্রি হয় ৩৫ টাকা। ৮০ টাকা থেকে ১০০ টাকা কেজি বিক্রি হয় মরিচ।

বাজারে গ্রীষ্মকালিন সবজির দাম বেশ চড়া। শীতকালিন সবজি যা পাওয়া যাচ্ছে তার দাম কম নয়। ১০০ টাকা থেকে ১২০ টাকা কেজি বিক্রি হয় উচ্ছে। প্রতি কেজি সজনে বিক্রি হয় ২৪০ টাকা। ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পটল। প্রতি কেজি কচুর লতি বিক্রি হয় ৬০ টাকা। ১০০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বরবটি। প্রতি কেজি কুশি বিক্রি হয় ৫০ টাকা কেজি। ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কলা ও পেপে। প্রতি কেজি কুমড়া বিক্রি হয় ৩০ টাকা থেকে ৪০ টাকা। ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হয় ঢেঁড়স। ৩০ টাকা টাকা কেজি বিক্রি হয় শিম। প্রতি কেজি মুলা বিক্রি হয় ৪০ টাকা। ২০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পালংশাক। প্রতি পিচ বাধাকপি বিক্রি হয় ২০ টাকা। ৩৫ টাকা থেকে ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় টমেটো। প্রতি কেজি শশা বিক্রি হয় ৬০ টাকা থেকে ৮০ টাকা। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় গাজর।

বাজারে সরকার নির্ধারিত দামে পাওয়া যাচ্ছে ভোজ্য তেল। বিশ্ব বাজারে ভোজ্য তেলের দাম কমায় এ পন্যের দামও কমেছে কিছুটা। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হয় ১৬৮ টাকা থেকে ১৭০ টাকা। ১৬৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় খোলা সয়াবিন তেল। প্রতি কেজি সুপার পাম তেল ১৪৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় সুপার পান তেল। প্রতি কেজি পাম তেল বিক্রি হয় ১৩৫ টাকা।

ঊর্ধ্বদামে অপরিবর্তিত আছে চাল। প্রতি কেজি স্বর্ণা চাল বিক্রি হয় ৪৮ টাকা থেকে ৫০ টাকা। ৫৪ টাকা থেকে ৫৬ টাকা কেজি বিক্রি হয় বিআর-২৮ চাল। প্রতি কেজি বিআর ৪৯-চাল বিক্রি হয় ৫২ টাকা থেকে ৫৫৫ টাকা। ৪৫০ টাকা থেকে ৫৪ টাকা কেজি বিক্রি হয় বিআর-১০ চাল বিক্রি । প্রতি কেজি মিনিকেট চাল বিক্রি হয় ৫৮ টাকা থেকে ৬২  টাকা। ৬৮ টাকা থেকে ৭২ টাকা কেজি বিক্রি হয় বাংলামতি চাল। প্রতি কেজি কাজললতা চাল বিক্রি হয় ৫২ টাকা থেকে ৫৭ টাকা কেজি।

বাজারে ডালের দাম বাড়েনি। প্রতি কেজি দেশি মসুর ডাল বিক্রি হয় ১শ’৩০ টাকা। ১শ’১০ টাকা কেজি বিক্রি হয় আমদানিকৃত মুসুর ডাল। প্রতি কেজি ছোলার ডাল বিক্রি হয় ৯০ টাকা থেকে ১০০ টাকা। ৬৫ টাকা থেকে ৭৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় বুটের ডাল। প্রতি কেজি মুগের ডাল বিক্রি হয় ১শ’ টাকা থেকে ১শ’৩০ টাকা থেকে ১শ’৪০ টাকা।