‘মহেশপুরে বিএনপি সংগঠিত’
নিজস্ব প্রতিবেদক, মহেশপুর: নাম জিয়াউর রহমান জিয়া, আওয়ামী লীগের শাসন আলমের ২০১০ সাল থেকে ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলা বিএনপিকে সুসংগঠিত করে রেখেছে। কেন্দ্রীয় ঘোষিত সকল কর্মসূচি পালিত হয়েছে জিয়ার অর্থায়নে। জিয়াউর রহমান জিয়া ২০০৩ সালে উপজেলা যুবদলের ক্রীড়া সম্পাদক নির্বাচিত হন। পরে ২০১০ সালে উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক নির্বাচিত হন। ২০১৬ ও ২০১৯ সালে উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক নির্বাচিত হন। সর্বশেষ তিনি ২০২২ সালে ৩০ জানুয়ারি উপজেলা বিএনপি’র সম্মেলনে উপজেলা বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হন। আওয়ামী লীগ সরকারের দুঃশাসন আমলে এক ডজন হয়রারি মূলক মামলা মাথায় নিয়ে উপজেলা বিএনপির সকল কর্মসূচি সফল করেছেন জিয়াউর রহমান জিয়া।
নাটিমা ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র নেতা আমিনুর রহমান বুদো জানান, বিএনপির দুঃসময়ে হাল ধরার মত যখন কেউ ছিল না তখন জিয়াউর রহমান উপজেলা বিভিন্ন নেতাকর্মীদের নিয়ে সকল কর্মসূচি পালন করেছেন। কর্মসূচি পালন করতে গেলে যে অর্থ লাগে সেটাও তিনি দিয়েছেন। শ্যামকুড় ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র নেতা ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শাহানুর আলম জানান, কেন্দ্রীয় ঘোষিত কোন কর্মসূচি আমরা মিস করেনি। জিয়াউর রহমান জিয়া যখন আমাদেরকে ডেকেছেন আমরা তখন মহেশপুর গিয়েছি। জিয়াউর রহমান জিয়া কোন কর্মসূচির জন্য কোন সময় পিচু পা হয়নি। আজমপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হোসেন জানান, দলের যখন দুঃসময় তখন দলের হাল ধরার মত ও দলীয় কর্মসূচি করার মত কেউ ছিল না মহেশপুরে। জিয়াউর রহমান জিয়া নিজস্ব অর্থায়নে আমাদের গাড়ি ভাড়া করে মহেশপুরে নিয়ে গেছে কর্মসূচি করার জন্য। অথচ এক ডজন মামলা মাথায় নিয়ে সেই একমাত্র ব্যক্তি কেন্দ্রীয় ঘোষিত কোন কর্মসূচি বাদ দেয়নি।
পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম জানান, উপজেলা বিএনপির পদে না থেকেও জিয়াউর রহমান জিয়া দলকে সুসংগঠিত করে রেখেছে নিজের দক্ষতার বলে। অনেকে ছিল বিএনপির হাল ধরার মত কিন্তু কেউই ধরেনি।
উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক দবির উদ্দীন বিশ^াস জানান, জিয়ার দক্ষতার বলে মহেশপুর উপজেলা বিএনপি সুসংগঠিত। আমরা সকলে উপজেলা বিএনপির সভাপতি মেহেদী হাসান রনিকে নিয়ে উপজেলা বিএনপিকে সুসংগঠিত করে রেখেছি। ভবিষ্যতেও উপজেলা বিএনপির সভাপতি মেহেদী হাসান রনিকে নিয়েই সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই
