Ad for sale 100 x 870 Position (1)
Position (1)

❒এক মাসে ১ হাজার ৩৫৬ টন আমদানি

৮০ টাকার মরিচ যশোরের খুচরা বাজারে ৩০০ টাকা

এখন সময়: মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর , ২০২৫, ০৪:২১:০৪ পিএম

নিজস্ব প্রতিবেদক : অতিরিক্ত বর্ষণে দেশে কাঁচা মরিচের উৎপাদন কমে যাওয়ায় চাহিদা মেটাতে ভারত থেকে মরিচ আমদানি বেড়েছে। কেবল বেনাপোল বন্দর দিয়েই গত এক মাসে ১ হাজার ৩৫৬ টন মরিচ আমদানি হয়েছে। তবে বাজারে পর্যাপ্ত আমদানি থাকা সত্ত্বেও তদারকির অভাবে দাম কমছে না। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা।
যশোরের বাজারে খুচরা পর্যায়ে দেখা গেছে, গত মাসে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ৮০ থেকে ১০০ টাকায় বিক্রি হলেও বর্তমানে তা বেড়ে ২৮০ থেকে ৩০০ টাকায় পৌঁছেছে। অথচ আমদানিকারকের নথিপত্র অনুযায়ী ভারত থেকে প্রতি কেজি মরিচ আমদানির পর সব খরচ মিলিয়ে বেনাপোল বন্দরে দাম দাঁড়াচ্ছে সর্বোচ্চ ৮০ থেকে ৮৫ টাকা।
যশোরের উষা ট্রেডিংয়ের এক আমদানিকারক জানান, মরিচের বড় অংশ মহারাষ্ট্র থেকে আনতে হচ্ছে। খরচ বাদে তারা কম লাভেই বিক্রি করছেন। কিন্তু হাতবদল হয়ে খুচরা বাজারে দাম কয়েক গুণ বেড়ে যাচ্ছে।
বেনাপোল আমদানি-রপ্তানি সমিতির সহসভাপতি উজ্জ্বল বিশ্বাস বলেন, প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ আমদানিতে সরকারকে ৩৬ টাকা শুল্ক দিতে হয়। যদি শুল্ক কমানো হয়, তাহলে আমদানি ব্যয়ও কমে আসবে।
যশোর শহরের বড় বাজারের কাঁচা মরিচ বিক্রেতা শংকর মল্লিক বলেন, আমদানিকৃত মরিচ বাজারে সরবরাহ কম থাকায় দাম কিছুটা বেশি। তবে আমদানি বাড়লে দাম কমতে পারে।
শহরের বেজপাড়ার বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম বলেন, কাঁচা মরিচের দাম অনেক। বাজারে সঠিকভাবে তদারকি না থাকায় এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
বেনাপোল স্থলবন্দর উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ কেন্দ্রের উপসহকারী কর্মকর্তা শ্যামল কুমার নাথ বলেন, চাহিদা বাড়ায় ভারত থেকে আমদানি বাড়ছে। বন্দরে ট্রাক প্রবেশের পর মান পরীক্ষার মাধ্যমে ছাড়পত্র দেয়া হয়।

Ad for sale 100 x 870 Position (2)
Position (2)
Ad for sale 225 x 270 Position (3)
Position (3)
Ad for sale 225 x 270 Position (4)
Position (4)