Ad for sale 100 x 870 Position (1)
Position (1)

রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইলে মানবিকভাবে দেখবেন প্রধানমন্ত্রী

এখন সময়: মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি , ২০২৫, ১২:১৩:৪৪ পিএম

বিএনপি চেয়ারপারসনের বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে বিবেচনা করছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আইন প্রয়োগে কিছুটা নমনীয়তা দেখিয়ে খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর সুযোগ দেওয়া হতে পারে। তবে এর জন্য দুর্নীতির মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপি চেয়ারপারসনকে রাষ্ট্রপতির অনুকম্পা প্রার্থনা করতে হবে। এমনটা জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক নেতা।

আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানায়, প্রয়োজনে আইনের কিছুটা ব্যত্যয় ঘটিয়ে খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর সিদ্ধান্ত দিতে পারে সরকার। তারা বলছেন, এ রকম ব্যত্যয় ঘটিয়ে কারাগারে খালেদা জিয়ার সঙ্গে তার গৃহপরিচারিকাকে থাকতে দেওয়া হয়।

আওয়ামী লীগ সূত্র মতে, সরকার এরই মধ্যে নির্বাহী আদেশবলে খালেদা জিয়াকে বাসায় থাকার সুযোগ করে দিয়েছে। এখন বিদেশে যেতে চাইলে তাকে আইনি পথ মোকাবেলা করেই যেতে হবে। খালেদা জিয়ার সাজা মওকুফ করতে পারেন রাষ্ট্রপতি। ফলে তার কাছেই আবেদন করতে হবে। রাষ্ট্রপতি সাজা মওকুফ করলে সরকার পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে। খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা চলমান। এই মামলাগুলো যেন বিদেশযাত্রার ক্ষেত্রে বাধা না হয় সে বিষয়টি দেখবে সরকার।
গত মঙ্গলবার আইনমন্ত্রীর মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি বরাবর একটি স্মারকলিপি দেন খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা। তাঁরা সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ প্রয়োগে রাষ্ট্রপতিকে খালেদা জিয়ার সাজা বাতিল করে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দেওয়ার আবেদন করেন। ৪৯ অনুচ্ছেদের বলে রাষ্ট্রপতি কোনো দণ্ডিত ব্যক্তির সাজা মাফ করতে পারেন।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক নেতা বলেন, এ রকম সুযোগ পেতে রাষ্ট্রপতির কাছে দোষ স্বীকার করে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হয়। ফলে বিএনপি নেতারা খালেদা জিয়াকে যদি সত্যিই বিদেশে পাঠাতে চান তাহলে আইনজীবীরা নয়, দণ্ডিত ব্যক্তি বা তার পরিবারের সদস্যদের আবেদন রাষ্ট্রপতির কাছে পৌঁছাতে হবে। এটি করলেই আইনি পথ খুলতে শুরু করবে।

আওয়ামী লীগ নেতাদের মতে, বিএনপির আইনজীবীরা তাদের আবেদনে কৌশলে সাজা বাতিলের কথা উল্লেখ করেছেন। কিন্তু রাষ্ট্রপতি আদালতের সাজা বাতিল করতে পারেন না। তিনি সাজা মওকুফ করতে পারেন। জেনে-বুঝে এমন আবেদন করা বিএনপির আইনজীবীদের একটি রাজনৈতিক কৌশল। 

গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, খালেদা জিয়াকে সরকার গলা টিপে মারছে না। এখানে বিষয়টা আইনগত। মানবিক বিষয়টাও আছে। প্রধানমন্ত্রী মানবিক দিকটা বিবেচনা করছেন। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্যাহ বলেন, বিএনপি নির্বাহী আদেশে খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠাতে চায়। কিন্তু আইনি যে পথ সে পথে তারা যাচ্ছে না।

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বলেন, মহামান্য রাষ্ট্রপতির বিশেষ আনুকূল্যে দণ্ডিত ব্যক্তির বিদেশে চিকিৎসার ব্যবস্থা হতে পারে। বিএনপির বিজ্ঞ আইনজীবীরা এটা ভালোভাবেই জানেন। কিন্তু তাঁরা সে পথে না হেঁটে খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়ে রাজনৈতিক খেলায় মত্ত হয়েছেন।

আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক নজিবুল্লাহ হিরু বলেন, বিএনপির আইনজীবীরা রাষ্ট্রপতির কাছে খালেদা জিয়ার সাজা বাতিলের আবেদন করেছেন। এটা গ্রহণযোগ্য হবে না। রাষ্ট্রপতির কাছে দোষ স্বীকার করে সাজা মওকুফের আবেদন করতে হয়। এ আবেদন দণ্ডিত ব্যক্তি বা তাঁর পরিবারের সদস্যরা করতে পারেন।বিএনপি চেয়ারপারসনের বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে বিবেচনা করছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আইন প্রয়োগে কিছুটা নমনীয়তা দেখিয়ে খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর সুযোগ দেওয়া হতে পারে। তবে এর জন্য দুর্নীতির মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপি চেয়ারপারসনকে রাষ্ট্রপতির অনুকম্পা প্রার্থনা করতে হবে। এমনটা জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক নেতা।

আওয়ামী লীগের একাধিক সূত্র জানায়, প্রয়োজনে আইনের কিছুটা ব্যত্যয় ঘটিয়ে খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর সিদ্ধান্ত দিতে পারে সরকার। তারা বলছেন, এ রকম ব্যত্যয় ঘটিয়ে কারাগারে খালেদা জিয়ার সঙ্গে তার গৃহপরিচারিকাকে থাকতে দেওয়া হয়।

আওয়ামী লীগ সূত্র মতে, সরকার এরই মধ্যে নির্বাহী আদেশবলে খালেদা জিয়াকে বাসায় থাকার সুযোগ করে দিয়েছে। এখন বিদেশে যেতে চাইলে তাকে আইনি পথ মোকাবেলা করেই যেতে হবে। খালেদা জিয়ার সাজা মওকুফ করতে পারেন রাষ্ট্রপতি। ফলে তার কাছেই আবেদন করতে হবে। রাষ্ট্রপতি সাজা মওকুফ করলে সরকার পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে। খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা চলমান। এই মামলাগুলো যেন বিদেশযাত্রার ক্ষেত্রে বাধা না হয় সে বিষয়টি দেখবে সরকার।
গত মঙ্গলবার আইনমন্ত্রীর মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি বরাবর একটি স্মারকলিপি দেন খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা। তাঁরা সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদ প্রয়োগে রাষ্ট্রপতিকে খালেদা জিয়ার সাজা বাতিল করে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দেওয়ার আবেদন করেন। ৪৯ অনুচ্ছেদের বলে রাষ্ট্রপতি কোনো দণ্ডিত ব্যক্তির সাজা মাফ করতে পারেন।

আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের একাধিক নেতা বলেন, এ রকম সুযোগ পেতে রাষ্ট্রপতির কাছে দোষ স্বীকার করে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হয়। ফলে বিএনপি নেতারা খালেদা জিয়াকে যদি সত্যিই বিদেশে পাঠাতে চান তাহলে আইনজীবীরা নয়, দণ্ডিত ব্যক্তি বা তার পরিবারের সদস্যদের আবেদন রাষ্ট্রপতির কাছে পৌঁছাতে হবে। এটি করলেই আইনি পথ খুলতে শুরু করবে।

আওয়ামী লীগ নেতাদের মতে, বিএনপির আইনজীবীরা তাদের আবেদনে কৌশলে সাজা বাতিলের কথা উল্লেখ করেছেন। কিন্তু রাষ্ট্রপতি আদালতের সাজা বাতিল করতে পারেন না। তিনি সাজা মওকুফ করতে পারেন। জেনে-বুঝে এমন আবেদন করা বিএনপির আইনজীবীদের একটি রাজনৈতিক কৌশল। 

গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, খালেদা জিয়াকে সরকার গলা টিপে মারছে না। এখানে বিষয়টা আইনগত। মানবিক বিষয়টাও আছে। প্রধানমন্ত্রী মানবিক দিকটা বিবেচনা করছেন। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্যাহ বলেন, বিএনপি নির্বাহী আদেশে খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠাতে চায়। কিন্তু আইনি যে পথ সে পথে তারা যাচ্ছে না।

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বলেন, মহামান্য রাষ্ট্রপতির বিশেষ আনুকূল্যে দণ্ডিত ব্যক্তির বিদেশে চিকিৎসার ব্যবস্থা হতে পারে। বিএনপির বিজ্ঞ আইনজীবীরা এটা ভালোভাবেই জানেন। কিন্তু তাঁরা সে পথে না হেঁটে খালেদা জিয়ার চিকিৎসার বিষয়ে রাজনৈতিক খেলায় মত্ত হয়েছেন।

আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক নজিবুল্লাহ হিরু বলেন, বিএনপির আইনজীবীরা রাষ্ট্রপতির কাছে খালেদা জিয়ার সাজা বাতিলের আবেদন করেছেন। এটা গ্রহণযোগ্য হবে না। রাষ্ট্রপতির কাছে দোষ স্বীকার করে সাজা মওকুফের আবেদন করতে হয়। এ আবেদন দণ্ডিত ব্যক্তি বা তাঁর পরিবারের সদস্যরা করতে পারেন।

Ad for sale 100 x 870 Position (2)
Position (2)
Ad for sale 225 x 270 Position (3)
Position (3)
Ad for sale 225 x 270 Position (4)
Position (4)