Ad for sale 100 x 870 Position (1)
Position (1)

পেঁয়াজ-মরিচের দাম আরও কমেছে

এখন সময়: শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর , ২০২৪, ০৭:১২:১১ পিএম

 

মুর্শিদুল আজিম হিরু : যশোরের বাজারে পেঁয়াজ-মরিচের দাম আরও কমেছে।  উর্ধ্বদামে অপরিবর্তিত আছে চাল, ডাল, আলু, রসুন, ভোজ্যতেলসহ অন্যান্য পণ্য। বৃহস্পতিবার শহরের বড় বাজার ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

বাজারে কাচা মরিচের দাম আর কিছুটা কমেছে। পেঁয়াজ, রসুন আলুর দাম আগের মত আছে।  প্রতি কেজি মরিচ বিক্রি হয় ১৬০ টাকা থেকে ২০০ টাকা কেজি। ২২০ টাকা কেজি বিক্রি হয় আমদানিকৃত রসুন। প্রতি কেজি দেশি রসুন বিক্রি হয় ১৪০ টাকা থেকে ১৮০ টাকা। ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় দেশি পেঁয়াজ। প্রতি কেজি আমদানিকৃত পেঁয়াজ বিক্রি হয় ৪০ টাকা থেকে ৪৫ টাকা। ৩৮ টাকা থেকে ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় আলু।

বাজারে দাম কমেছে সবজির। প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হয় ৬০ টাকা। ১০০ টাকা কেজি বিক্রি হয় টমেটো। প্রতি কেজি উচ্ছে বিক্রি হয় ৬০ টাকা। ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বরবটি। ১০০ টাকা কেজি বিক্রি হয় ওল। প্রতি কেজি পটল বিক্রি হয় ৩০ টাকা থেকে ৩৫ টাকা। ৩৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় কুমড়ো। প্রতি কেজি ঝিঙে ও কুশি বিক্রি হয় ৪০ টাকা কেজি। ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় ধেড়স। প্রতি কেজি পুই শাক বিক্রি হয় ৩০ টাকা। ৩৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় কলা। ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কচুর লতি। প্রতি কেজি কচুর মুখি বিক্রি হয় ৬০ টাকা থেকে ৭০ টাকা কেজি। ৩৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় পেঁপে।  ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কাঁকরোল।

সরকার নির্ধারিত দামে পাওনা যাচ্ছে ভোজ্য তেল। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হয় ১৮০ টাকা। ১৭৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় খোলা সয়াবিন তেল। প্রতি কেজি সুপার পাম তেল বিক্রি ১৪০ টাকা । ১৩৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় পাম তেল।

বাজারে ঊর্ধ্বদামে অপরিবর্তিত আছে চাল। প্রতি কেজি স্বর্ণা চাল বিক্রি হয় ৪৮ টাকা থেকে ৫০ টাকা। ৫০ টাকা থেকে ৫২ টাকা কেজি বিক্রি হয় বিআর-২৮ চাল। প্রতি কেজি বিআর ৪৯-চাল বিক্রি হয় ৫০ টাকা থেকে ৫২ টাকা। ৪৮ টাকা থেকে ৫২ টাকা কেজি বিক্রি হয় বিআর-১০ চাল বিক্রি । প্রতি কেজি মিনিকেট চাল বিক্রি হয় ৫৪ টাকা থেকে ৫৬  টাকা। ৬৬ টাকা থেকে ৬৮ টাকা কেজি বিক্রি হয় বাংলামতি চাল।

বাজারে মাছের সরবরাহের কমতি নেই। তারপরও দাম অনেক বেশি। প্রতি কেজি রুই-কাতলা মাছ বিক্রি হয় ২২০ টাকা থেকে ৪৫০ টাকা কেজি। ২০০ টাকা থেকে ২৮০ টাকা কেজি বিক্রি মৃগেল মাছ। প্রতি কেজি চিলবার্কাপ মাছ বিক্রি হয় ১৬০ টাকা থেকে ২২০ টাকা কেজি। ২৮০ টাকা থেকে ৪০০ টাকা কেজি বিক্রি হয় শিং মাছ। প্রতি কেজি কই মাছ বিক্রি হয় ১৮০ টাকা থেকে ২২০ টাকা। প্রতি কেজি পাঙ্গাশ মাছ বিক্রি ১৭০ টাকা থেকে ২০০ টাকা। প্রতি কেজি তেলাপিয়া মাছ বিক্রি হয় ১৮০ টাকা থেকে ২২০ টাকা কেজি। সাড়ে ৩০০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পাবদা মাছ।

বাজারে ডালের দাম বাড়েনি। প্রতি কেজি দেশি মসুর ডাল বিক্রি হয় ১শ৩০ টাকা। ১শ টাকা কেজি বিক্রি হয় আমদানিকৃত মুসুর ডাল। প্রতি কেজি ছোলার ডাল বিক্রি হয় ৯০ টাকা। ৬০ টাকা থেকে ৬৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় বুটের ডাল। প্রতি কেজি মুগের ডাল বিক্রি হয় ১শ টাকা থেকে ১শ৩০ টাকা। ১৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কলাইয়ের ডাল।

 

Ad for sale 100 x 870 Position (2)
Position (2)
Ad for sale 225 x 270 Position (3)
Position (3)
Ad for sale 225 x 270 Position (4)
Position (4)