Ad for sale 100 x 870 Position (1)
Position (1)

আলু, পেঁয়াজ ও রসুনের দামে নাকাল ক্রেতা

এখন সময়: সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি , ২০২৫, ১০:১৮:৩০ এম

 

মুর্শিদুল আজিম হিরু : যশোরের বাজারে আলু, পেঁয়াজ ও রসুনের ঊর্ধ্বদামে নাকাল ক্রেতারা। বৃহস্পতিবার শহরের বড় বাজার ঘুরে এ তথ্য পাওয়া যায়।

প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। রসুন ১৬০ টাকা থেকে ১৯০ টাকা কেজি। আলু ৫০ টাকা কেজি। কাঁচামরিচ ৫০ থেকে ৯০ টাকা কেজি।

সবজির মধ্যে প্রতি কেজি বেগুন ৪০ থেকে ৫০ টাকা। ৪০ টাকা কেজি উচ্ছে। প্রতি কেজি সজনে ৬০ টাকা। ৫০ টাকা কেজি পটল। প্রতি কেজি কচুর লতি ৪০ টাকা। ৬০ টাকা কেজি বরবটি। প্রতি কেজি কুশি ৪০ টাকা। ৩০ টাকা কেজি কলা ও পেঁপে। প্রতি কেজি কুমড়া ৩০ থেকে ৪০ টাকা। ২০ থেকে ৩০ টাকা কেজি ঢেড়স। প্রতি কেজি ঝিঙ্গে ৭০ টাকা। ২০ টাকা কেজি পুঁইশাক। প্রতি কেজি টমেটো ৪০ টাকা। ৪০ থেকে ৫০ টাকা  পিস লাউ।

বাজারে সরকার নির্ধারিত দামে পাওয়া যাচ্ছে ভোজ্য তেল। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল ১৬৮ থেকে ১৭০ টাকা। ১৬৫ টাকা কেজি খোলা সয়াবিন তেল। প্রতি কেজি সুপার পাম তেল ১৪৫ টাকা কেজি।  প্রতি কেজি পাম তেল ১৩৫ টাকা।

চালের ঊর্ধ্বদমে এখনো অপরিবর্তিত। প্রতি কেজি স্বর্ণা চাল ৪৮ থেকে ৫০ টাকা। ৫৪ থেকে ৫৬ টাকা কেজি বিআর-২৮ চাল। প্রতি কেজি বিআর ৪৯-চাল ৫২ টাকা থেকে ৫৫৫ টাকা। ৪৫০ টাকা থেকে ৫৪ টাকা কেজি বিক্রি হয় বিআর-১০ চাল বিক্রি। প্রতি কেজি মিনিকেট চাল ৫৮ টাকা থেকে ৬২  টাকা। ৬৮ টাকা থেকে ৭২ টাকা কেজি বাংলামতি চাল। প্রতি কেজি কাজললতা চাল ৫২ থেকে ৫৭ টাকা ।

প্রতি কেজি দেশি মসুর ডাল ১৩০ টাকা। ১১০ টাকা কেজি বিক্রি হয় আমদানিকৃত মসুর ডাল। প্রতি কেজি ছোলার ডাল বিক্রি ৯০ থেকে ১০০ টাকা। ৬৫ টাকা থেকে ৭৫ টাকা কেজি বুটের ডাল। প্রতি কেজি মুগের ডাল ১শ’ থেকে ১৩০ টাকা।

বাজারে মাছের চরম আকাল পড়েছে। দেশি মাছের ধারের কাছ যাওয়া যাচ্ছে না।  দর জিজ্ঞেস করলে মাছ বিক্রেতারা পোয়া বা ২৫০ গ্রাম বলছেন। সেখানে ২৫০ গ্রাম যে কোন দেশি মাছ ২/৩শ’ টাকার নিচে পাওয়া যাচ্ছে না। কেজি কেনা এখন নিম্ন ও মধ্যবিত্তের স্বপ্নের মতো। চিংড়ি, শোল, টেংরা, বান বা পাকাল, বেলে, গুতেল, মাগুর, শিং এখন সোনার হরিণ। দেশি রুই, কাতলা, মৃগেল ২শ থেকে ৩শ টাকা কেজি প্রকারভেদে বিক্রি হচ্ছে। সস্তা মাছ বলতে সিলভার কার্প, পাঙ্গাসও বিক্রি হচ্ছে কেজি ২শ’ টাকা ছুই ছুই।

যশোর বড় বাজারের মাছ পট্টির এক পাশে বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা একদল বিক্রেতা দেশি মাছ বলে বিক্রি করে থাকে। তারা ক্রেতা বুঝে নানা বিলের নানা ধরণের দেশি প্রজাতির মাছ প্রচার করে চড়া দামে বিক্রি করে। এক ধরণের ডোরা কাটা গুলসা মাছকে দেশি টেংরা বলেও হাক ডাক দিয়ে বিক্রি করতে দেখা যায়।

Ad for sale 100 x 870 Position (2)
Position (2)
Ad for sale 225 x 270 Position (3)
Position (3)
Ad for sale 225 x 270 Position (4)
Position (4)