Ad for sale 100 x 870 Position (1)
Position (1)

❒মাত্রা ৫.৭, উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতেই নিহত ৫

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপলো দেশ নিহত ১১, আহত কয়েকশ

এখন সময়: শনিবার, ২২ নভেম্বর , ২০২৫, ১২:৫৭:২২ এম

স্পন্দন ডেস্ক : গত কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ৫.৭ মাত্রার প্রাণঘাতী-শক্তিশালী ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্নস্থানে ১১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এরমধ্যে উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে বাবা-ছেলেসহ পাঁচজন এবং ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে ৬ জন মারা গেছেন। আর আহত হয়েছেন শত শত মানুষ। ভবনের ক্ষতি হয়েছে ব্যাপক। এখনো আসছে হতাহতের খবর।
নরসিংদীতে নিহতদের মধ্যে সানশেড ভেঙে মাথায় পড়ে বাবা-ছেলে, দেয়াল চাপায় এক বৃদ্ধ ও গাছ থেকে পড়ে একজন মারা গেছেন। অপরজন প্রাণ হারিয়েছেন আতঙ্কে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে।
সদর হাসপাতাল ও পলাশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষসহ নরসিংদীর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন এসব তথ্য জানিয়েছেন।
নিহতরা হলেন-সদর উপজেলার চিনিশপুর ইউনিয়নের গাবতলি এলাকার দেলোয়ার হোসেন উজ্জ্বল (৪০) ও তার ছেলে হাফেজ মো. ওমর (৮), পলাশ উপজেলার মালিতা পশ্চিমপাড়া গ্রামের কাজেম আলী ভূইয়া (৭৫) ও কাজীরচর নয়াপাড়া গ্রামের মৃত সিরাজ উদ্দিনের ছেলে নাসির উদ্দিন (৬৫) এবং শিবপুরের জয়নগর ইউনিয়নের আজকীতলা গ্রামের ফোরকান মিয়া (৪৫)।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের হাসপাতালের পুলিশ ক্যম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হলের ৬ শিক্ষার্থীসহ ৪১ জন জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিয়েছেন। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীসহ ৬ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। এছাড়া পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালে ১০ জনকে নেওয়া হয়েছে। ঢাকার বাইরেও আহত হয়েছেন অনেকে।
শুক্রবার ছুটির দিনের সকালে ১০টা ৩৮ মিনিটে এ ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৫.৭; উৎপত্তিস্থল ছিল ঢাকার পাশে নরসিংদীর মাধবদীতে।
২৬ সেকেন্ড স্থায়ী এ ভূমিকম্পে প্রাথমিকভাবে আতঙ্ক ছড়ায়, বাড়িঘর ছেড়ে রাস্তায় নেমে আসে মানুষ। এরপর আসতে থাকে প্রাণহানি আর ক্ষয়ক্ষতির তথ্য।
এই ভূখণ্ডে ৮ মাত্রার ভূমিকম্পেরও ইতিহাস রয়েছে। তবে গত কয়েক দশকের মধ্যে এমন প্রাণঘাতি ভূমিকম্প দেশের মানুষ আর দেখেনি।
ভূতত্ত্ববিদ অধ্যাপক সৈয়দ হুমায়ুন আখতার বলেন, “দুটো প্লেটের সংযোগস্থলে এ ভূমিকম্পটি হয়েছে, ইন্দো-বার্মা টেকটোনিক প্লেটে। ভূমিকম্পের কম্পনের তীব্রতা ছিল বেশ। প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।”
এক বার্তায় প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, জনগণের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
হতাহতের চিত্র
ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, আরমানিটোলার কসাইটুলি এলাকার একটি ৮ তলা ভবনের পাশের দেয়াল এবং কার্নিশ থেকে ইট ও পালেস্তারা খসে নিচে পড়ে, যেখানে একটি গরুর মাংস বিক্রির দোকান ছিল।
সেখানে থাকা ক্রেতা ও পথচারীরা আহত হন। ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই স্থানীয় লোকজন তাদের হাসপাতালে নিয়ে যান। হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকরা ৩ জনকে মৃত ঘোষণা করেন।
বংশাল থানার ওসি রফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন নিহতরা হলেন আনুমানিক ২২ বছর বয়সী রাফিউল ইসলাম, হাজী আবদুর রহিম (৪৭) ও তার ছেলে মেহরাব হোসেন রিমন (১২)।
রাফিউল ইসলাম স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমুহ) চিকিৎসক আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান।
এছাড়া নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদীতে তিনজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার একটি ভবনের দেয়াল ধসে দশ মাস বয়সী এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
রূপগঞ্জ থানার ওসি তরিকুল ইসলাম বলেন, “শুক্রবার সকালে উপজেলার গোলাকান্দাইল এলাকায় এ ঘটনায় শিশুটির মাসহ আরও দুজন আহত হন।
নিহত শিশু ফাতেমা ওই এলাকার আব্দুল হকের মেয়ে; তিনি ঢাকার শ্যামবাজারে ব্যবসা করেন।
এদিকে গাজীপুরে শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজের উপ-পরিচালক আব্দুল সালাম সরকার বলেন, “এলাকার বিভিন্ন স্থান থেকে ভূমিকম্পে কম বেশি আহত এ হাসপাতালে এসেছেন।”
তাজউদ্দীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ৭২ জনের মধ্যে ৪৯ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসেন ৫৩ জন। তাদের মধ্যে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন ১৫ জন।
নরসিংদী জেলা হাসপাতালে আহত ৪৫ এর মধ্যে গুরুতর অসুস্থ ৩ জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরর হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের তিনতলা ও মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের চারতলা থেকে নিচে লাফ দিয়ে তিন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। এছাড়া সিড়ি দিয়ে নামতে গিয়ে পা ভেঙেছেন ছাত্রদল নেতা তানভীর বারী হামিম, আহত হয়েছেন আরও অনেকে।
কলাবাগানের লেক সার্কাস রোড, হাতিরপুল, সেন্ট্রাল রোড, ধানমন্ডি ২৭ নম্বর, এলিফেন্ট রোড, মিরপুর, গুলশান, পুরান ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গায়, মানুষকে দ্রুত ভবন ছেড়ে রাস্তায় বেরিয়ে আসতে দেখা যায়। সিঁড়ি বেয়ে নামার সময় কে কার আগে নামবেন তা নিয়ে তাদের মধ্যে ধাক্কাধাক্কিও হয়।
ঢাকায় অনেক ভবনে ফাটল ও পলেস্তরা খসে পড়ার খবর পাওয়া গেছে।
উত্তর বাড্ডার বাসিন্দা সাংবাদিক ইমরান হোসেন জানান, শুক্রবার সকালে ঘুমের মধ্যে শক্ত ঝাঁকুনি অনুভব করে অনেকেই বিচলিত হয়ে পড়েন। ভূমিকম্প টের পেয়ে অনেকেই বাসভবন থেকে বেরিয়ে পড়েন। অনেক ভবনে ফাঁটল দেখা দিয়েছে। ঘটনার এক ঘণ্টা বাদেও বাসায় ঢুকতে ভয় পাচ্ছেন।
তিনি বলেন, আসবাবপত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, শেলফ থালা-বাসন নিচে পড়ে গেছে। ক্ষয়ক্ষতি দেখতে কোনো জরুরি সাড়াদানকারী দলকে তিনি দেখেননি। মেরামতের জন্য লোক পাওয়া যাচ্ছে না।
নিউ মার্কেট থানার ওসি এ কে এম মাহফুজুল হক বলেন, তাদের থানা ভবনের ৩,৪ ও ৫ তলায় ফাটল ধরেছে।
নিউ মার্কেটের সামনে একটি ভবন হেলে পড়ার গুঞ্জনের বিষয়ে তিনি বলেন, “সে রকম কিছু না। ভবন মালিকের সাথে কথা বলে জানতে পেরেছি, ভবনের ডিজাইনই এ রকম।”
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মুহম্মদ মুহসিন হল, কবি জসীমউদ্দিন হল, স্যার এএফ রহমান, মোকাররম ভবন, শেখ ফজলুল হলসহ বেশ কয়েকটি জায়গায় পলেস্তারা খসে পড়েছে।
গাজীপুরে হেলে পড়েছে ছয়তলা একটি ভবন, ফাটল ধরেছে এক মাদ্রাসার দেয়ালে।
টঙ্গী স্টেশন রোড এলাকার বাসিন্দা ইকবাল হোসেন বলেন, “স্টেশন রোডে একটি ছয় তলা ভবন হেলে আরেকটি ভবনের সঙ্গে লেগে গেছে। এতে ভবনটির বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।”
ভূমিকম্পের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মানুষ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। ভূমিকম্প টের পেয়ে আতঙ্কিত মানুষ ছুটে ভবনের নীচে নেমে ফাঁকা জায়গায় যাওয়ার চেষ্টা করেছেন। বহুতল ভবনগুলোতে মানুষ পিলার ধরে থাকার কথা জানিয়েছেন। অনেকে ভূমিকম্পের সিসি ক্যামেরার ভিডিও শেয়ার করেছেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার এ এফ রহমান হলের একটি কক্ষের জিনিসপত্র তছনছ হয়ে গেছে।
বেলা ১২টা পর্যন্ত বিভিন্ন স্থান থেকে পাওয়া ক্ষয়ক্ষতির একটি তালিকা দিয়েছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স।
১. আরমানিটোলার কসাইটুলি এলাকায় ৮ তলা ভবন ধসে পড়ার খবর পেয়ে সদরঘাট ও সিদ্দিকবাজার ফায়ার স্টেশন থেকে দুটি ইউনিট সেখানে যায়। তারা দেখতে পায় পলেস্তারার কিছু আলগা অংশ এবং কিছু ইট খসে পড়েছে। ভবনের কোনো ক্ষতি হয়নি।
২. খিলগাঁও নির্মাণাধীন ভবন থেকে পার্শ্ববর্তী দোতলা একটি ভবনে একটি ইট পড়ে একজন আহত হয়েছেন। স্থানীয় লোকজন তাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়।
৩. বারিধারা ব্লক-এফ, রোড-৫ এ একটি বাসায় আগুনের খবর পাওয়া যায়। বারিধারা ফায়ার স্টেশনের দুটি ইউনিট সেখানে গিয়ে আগুন নেভায়। ভূমিকম্পের কারণেই ওই আগুন লেগেছিল কিনা, সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
৪. সূত্রাপুর স্বামীবাগ আট তলা একটি ভবন অন্য একটি ভবনে হেলে পড়ার খবর পাওয়া গেছে। সূত্রাপুর ফায়ার স্টেশনের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গেছেন।
৫. প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে একটি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছিল। স্যাটেলাইট ফায়ার স্টেশন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। কোনো ক্ষয়ক্ষতি নেই।
৬. কলাবাগানের আবেদখালী রোডে একটি ৭ তলা ভবন হেলে পড়ার খবর পাওয়া গেছে। মোহাম্মদপুর ফায়ার স্টেশন থেকে একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। ভবন ঠিক আছে, লোকজন আতঙ্কিত হয়ে ফোন করেছিল।
৭. মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় একটি বাসা বাড়িতে আগুন লাগে। গজারিয়া ফায়ার স্টেশন থেকে দুটি ইউনিট সেখানে গেছে।
ঘোড়াশাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে অগ্নিকাণ্ড
নরসিংদীর পলাশ উপজেলার ঘোড়াশাল তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে জাতীয় গ্রিডের সাবস্টেশনের যন্ত্রাংশ পুড়ে বন্ধ রয়েছে বিদ্যুৎ সরবরাহ।
সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে ভয়াবহ ভূমিকম্পে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে বলে জানান পলাশ ফায়ার সার্ভিসের জ্যেষ্ঠ স্টেশন কর্মকর্তা মো. আব্দুল শহিদ।
ভূমিকম্পের কারণে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুৎ উৎপাদন বিঘ্নিত হওয়ার তথ্য দিয়েছে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড-পিডিবি।
বোর্ড জানিয়েছে, উৎপাদন বিঘ্নিত হওয়ায় দেশের বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুৎ সরবরাহ বিঘ্নিত হচ্ছে।
পিডিবি এক বার্তায় বলেছে, “শক্তিশালী ভূমিকম্পজনিত কারণে দেশের বিভিন্ন স্হানে অবস্থিত বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ও সরবরাহ ব্যবস্হায় সাময়িক বিঘ্ন ঘটেছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সরবরাহ স্বাভাবিক করার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।”
কিছু সময়ের জন্য বিঘ্নিত হয়েছে মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক।
প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
রাজধানীসহ সারাদেশে বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্পের ঘটনায় পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে সরকার।
জনগণের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস এক বার্তায় এই কথা জানিয়েছেন। বার্তাটি প্রধান উপদেষ্টার ফেরিফায়েড ফেইসবুকে দেওয়া হয়েছে দুপুর ১টায়।
বার্তায় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “জনগণের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সরকার প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করছে। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে তাৎক্ষণিকভাবে যেসব ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যাচ্ছে সেগুলোতে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা দ্রুততার সঙ্গে সাড়া দিয়েছেন।”
কোনো ধরনের গুজব বা বিভ্রান্তিতে কান না দিয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন মুহাম্মদ ইউনূস।
তিনি বলেন, “প্রয়োজনে হটলাইনসহ সরকারি চ্যানেলে পরবর্তী দিক নির্দেশনা জানানো হবে। নাগরিকদের নিরাপত্তা বিধানে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”
এ ঘটনায় জনমনে যে উদ্বেগ এবং আতঙ্ক জন্মেছে তা নিয়ে সরকার অবগত আছে। এবং সংশ্লিষ্ট সকল দপ্তরকে অবিলম্বে মাঠপর্যায়ে নেমে সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে বার্তায় জানানো হয়েছে।

Ad for sale 100 x 870 Position (2)
Position (2)
Ad for sale 225 x 270 Position (3)
Position (3)
Ad for sale 225 x 270 Position (4)
Position (4)