শীতকালীন সবজির দাম কমেছে, চড়া মাছের

এখন সময়: শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল , ২০২৪, ০৩:২৫:৩০ পিএম

মুর্শিদুল আজিম হিরু : বাজারে শীতকালিন সবজির সরবরাহ বেড়েছে। দামও কিছুটা কমেছে। ঊর্ধ্বদামে অপরিবর্তিত আছে চাল, ডাল, পেঁয়াজ-রসুন, মরিচ, আলুসহ অন্যান্য নিত্য পণ্যের। দাম কমেনি মাছের। বৃহস্পতিবার শহরের বড় বাজার ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

বাজারে শীতকালীন সবজির সরবরাহ বেড়েছে। দাম কিছুটা কমেছে। প্রতি কেজি ফুল কপি বিক্রি হয় ৭০ টাকা থেকে ৮০ টাকা। ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বাঁধা কপি। প্রতি কেজি শিম বিক্রি হয় ৮০ টাকা। ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পালংশাক ও মুলা। ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হয় টমেটো। প্রতি কেজি পটল বিক্রি হয় ৩০ টাকা।  ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় উচ্ছে। প্রতি কেজি কচুরলতি বিক্রি হয় ৫০ টাকা। ৩৫ টাকা থেকে ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় মিষ্টি কুমড়া। ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বরবটি। প্রতি কেজি ডাটা বিক্রি হয় ২০ টাকা । ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কুশি। প্রতি পিচ লাউ বিক্রি হয় ৩৫ টাকা থেকে ৪০ টাকা। ৭০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কচুরমুখি। প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হয় ৪০ টাকা থেকে ৫০ টাকা। ১৫ টাকা থেকে ২০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পেঁপে। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় ঝিঙে। প্রতি কেজি ধুন্দল বিক্রি ৩০ টাকা। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় সবুজ শাক। প্রতি কেজি কলা বিক্রি হয় ৩০ টাকা। ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় ওল।

বাজারে আলু, মরিচ, পেঁয়াজ-রসুনের দাম আগের মত আছে। প্রতি কেজি মরিচ বিক্রি হয় ৪০ টাকা। ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পেঁয়াজ। ৫০ টাকা থেকে ৭০ টাকা কেজি বিক্রি হয় রসুন। আমদানিকৃত রসুন বিক্রি হয় ১শ’৪০ টাকা কেজি। প্রতি কেজি আলু বিক্রি হয় ২৫ টাকা । 

বাজারে সরকার নির্ধারিত দামে বিক্রি হচ্ছে সয়াবিন তেল। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন বিক্রি হয় ১শ’৭৮ টাকা। ১শ’৮৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় খোলা সয়াবিন তেল।  ১শ’৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় সুপার পাম তেল। প্রতি কেজি পাম তেল বিক্রি হয় ১শ’৩০ টাকা।

বাজারে ডালের দাম বাড়েনি। প্রতি কেজি দেশি মসুর ডাল বিক্রি হয় ১শ’২৫ টাকা। ১শ’ টাকা কেজি বিক্রি হয় আমদানিকৃত মুসুর ডাল। প্রতি কেজি ছোলার ডাল বিক্রি হয় ৭৫ টাকা। ৬০ টাকা থেকে ৬৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় বুটের ডাল। প্রতি কেজি মুগের ডাল বিক্রি হয় ১শ’ টাকা থেকে ১শ’৪০ টাকা।

চালের দামও আগের মত। প্রতি কেজি স্বর্ণা চাল বিক্রি হয় ৪৬ টাকা থেকে ৪৮ টাকা। ৫৪ টাকা থেকে ৫৮ টাকা কেজি বিক্রি হয় বিআর-২৮ চাল। প্রতি কেজি কাজল লতা চাল বিক্রি হয় ৫৬ টাকা থেকে ৬০ টাকা। ৭৪ টাকা থেকে ৭৬ টাকা কেজি বিক্রি হয় বাঁশমতি চাল। প্রতি কেজি মিনিকেট চাল বিক্রি হয় ৫৮ টাকা থেকে ৬৬  টাকা।

বাজরে ইলিশ মাছ এসেছে। ইলিশ মাছসহ অন্যান্য মাছের দাম বেশ চড়া। প্রতি কেজি বড় ইলিশ মাছ বিক্রি হয় ১ হাজার টাকা থেকে ১২ টাকা। সাড়ে ৬ টাকা থেকে ৮ টাকা কেজি বিক্রি হয় মাঝারি সাইজের ইলিশ মাছ। প্রতি কেজি জাটকা ইলিশ মাছ বিক্রি হয় সাড়ে ৩শ’ টাকা থেকে ৪শ’ টাকা। ২৮০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা কেজি বিক্রি হয় শিং মাছ।  প্রতি কেজি রুই মাছ বিক্রি হয় ২০০ টাকা থেকে ৩৫০ টাকা কেজি। ১৬০ টাকা থেকে ২২০টাকা কেজি বিক্রি হয় মৃগেল মাছ। প্রতি কেজি কাতলা মাছ বিক্রি হয় ২০০ টাকা থেকে ২৫০ টাকা। ১৬০ টাকা থেকে ২০০ টাকা কেজি বিক্রি হয় তেলাপিয়া মাছ। প্রতি কেজি পাঙ্গাশ মাছ বিক্রি হয় ১৮০ টাকা থেকে ১৯০ টাকা। ২৮০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পাবদা মাছ। প্রতি কেজি চিলবারকার্প মাছ বিক্রি হয় ১৬০ টাকা থেকে ২০০ টাকা।