Ad for sale 100 x 870 Position (1)
Position (1)

❒ডিপোজিটের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

আজিজ কো-অপারেটিভের চেয়ারম্যানসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা

এখন সময়: বুধবার, ২ জুলাই , ২০২৫, ০৯:২২:২০ এম

নিজস্ব প্রতিবেদক: আজিজ কো-অপারেটিভ কমার্স অ্যান্ড ক্রেডিট সোসাইটির সাবেক চেয়ারম্যান বর্তমানে সৌদি বাংলা প্রোপার্টিজ লিমিটেড চেয়ারম্যান বদু মিয়াসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে ডিপোজিটের ৫ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে যশোর আদালতে মামলা হয়েছে। সোমবার কেশবপুরের ফতেপুর গ্রামের মৃত জাহিদুল হক সানার ছেলে আব্দুর রউফ বাদী হয়ে এ মামলা করেছেন।  জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইমরান আহম্মেদ অভিযোগের তদন্ত করে সিআইডিকে প্রতিবেদন জমা দেয়ার আদেশ দিয়েছেন। মামলার অপর আসামিরা হলো, ঢাকার সৌদি বাংলা প্রোপার্টিজ লিমিটেডের পরিচালক আফরোজা পারভীন, আজিজ কো-অপারেটিভ শপিং মলের জেনারেল ম্যানেজার সাইফুল ইসলাম, মার্কেটিং অফিসার নুর মোহাম্মদ রাকিব, যশোরের অফিসার বায়েজিদ হোসেন, যশোর শহরের চুড়িপট্টির বিপি স্টোরের ম্যানেজার মাসুদ, নারায়ণগঞ্জের আজিজ কো-অপারেটিভ শপিং মলের সহকারী প্রকৌশলী আলিফ হোসাইন চৌধুরী, মার্কেটিং অফিসার কামাল হোসেন, আজিজুল ইসলাম, মারুফ হোসেন, ঢাকার সৌদি বাংলা প্রাপার্টিজ লিমিটেডের মার্কেটিং ডিরেক্টর সাজ্জাদ ইসলাম তানভীর, পরিচালক রফিকুল ইসলাম, আজিজ কো-অপারেটিভ কমার্স অ্যান্ড ক্রেডিট সোসাইটির যশোরের কেশবপুর শাখার সাবেক শাখা ব্যবস্থাপক বিশ্বাস শ্যামাপদ ও সাবেক সেকেন্ড অফিসার শরিফুল ইসলাম।

মামলার অভিযোগে জানা গেছে, আসামিরা আজিজ কো-অপারেটিভ কমার্স অ্যান্ড ক্রেডিট সোসাইটিতে ডিপোজিট করিয়ে লভ্যাংশের প্রলোভন দেখায় আব্দুর রউফকে। কেশবপুর অফিসের তৎকালীন কর্মকর্তা আসামি বিশ্বাস শ্যামাপদ ও শরিফুল ইসলামের প্রস্তাবে রাজী হয়ে তিনি ২০১৭ সালের ২৫ মে থেকে ২০১৮ সালের ৭ মার্চ পর্যন্ত ১ থেকে ৩ বছর মেয়াদে মোট ৫ লাখ টাকার মাসিক মুনাফাভিত্তিক ৪টি ফিক্সড ডিপোজিড করেন। এরপর আব্দুর রউফকে কিছুদিন নিয়মিত লভ্যাংশ প্রদান করা হলেও ২০১৯ সাল থেকে লভ্যাংশ দেয়া বন্ধ করে দেয়া হয়। বিষয়টি প্রতিষ্ঠানের স্থানীয় কর্মকর্তা বিশ্বাস শ্যামাপদ ও শরিফুল ইসলামকে জানালে টাকা না দিয়ে ঘোরাতে থাকেন।  এরই মধ্যে মেয়াদ শেষ হওয়ায় আব্দুর রউফ ফিক্সড ডিপোজিটের টাকা উত্তোলন করে নিতে চাইলে তাকে অন্যান্য আসামিদের সাথে যোগাযোগ করতে বলেন বিশ্বাস শ্যামাপদ ও শরিফুল ইসলাম। ২০১৯ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি আব্দুর রউফ ঢাকায় যেয়ে অন্যান্য আসামিদের সাথে দেখা করে লগ্নিকরা টাকা ফেরত চান। এ সময় তারা টাকা দেয়ার কথা বললেও পরে টাকা ফেরত না দিয়ে তালবাহনা করতে থাকেন। সর্বশেষ গত ৮ নভেম্বর কেশবপুরের কর্মকর্তা বিশ্বাস শ্যামাপদ ও শরিফুল ইসলামের কাছে গিয়ে তাগাদা দেয়া হলে তারা টাকা ফেরত দিতে অপরাগতা প্রকাশ করেন। টাকা আদায়ে ব্যর্থ হয়ে তিনি আদালতে এ মামলা করেছেন।

Ad for sale 100 x 870 Position (2)
Position (2)
Ad for sale 225 x 270 Position (3)
Position (3)
Ad for sale 225 x 270 Position (4)
Position (4)