Ad for sale 100 x 870 Position (1)
Position (1)

পেঁয়াজ আমদানির প্রভাব পড়েছে বাজারে, দাম কমছে

এখন সময়: মঙ্গলবার, ১ জুলাই , ২০২৫, ০৯:১১:০২ পিএম

 

মুর্শিদুল আজিম হিরু : পেঁয়াজ আমদানির প্রভাব পড়তে শুরু করেছে যশোরের বাজারে। আমদানিকৃত পেঁয়াজ বাজারে পাওয়া না গেলেও একদিনের ব্যবধানে কেজিতে কমে গেছে ৩০ টাকা । ঊর্ধ্বদামে অপরিবর্তিত আছে চাল, ডাল, আলু, ভোজ্য তেল ও মরিচ। বৃহস্পতিবার শহরের বড় বাজার ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

পেঁয়াজের আমদানি শুরু হওয়ায় বাজারে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ বেড়ে বেড়েছে। আমদানিকৃত পেঁয়াজ যশোরের বাজারে পাওয়া না গেলেও একদিনের ব্যবধানে কেজিতে কমেছে ৩০ টাকা। প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয় ৭০ টাকা কেজি। ১০০ টাকা থেকে ১৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় রসুন। প্রতি কেজি আমদানিকৃত রসুন বিক্রি হয় ১৮০ টাকা। ৩৬ টাকা থেকে ৩৮ টাকা কেজি বিক্রি হয় আলু। প্রতি কেজি মরিচ বিক্রি হয় ১২০ টাকা ।

বাজারে সবজির দাম কোনো পরিবর্তন হয়নি। প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হয় ৫০ টাকা থেকে ৬০ টাকা। ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় টমেটো। প্রতি কেজি উচ্ছে বিক্রি হয় ৮০ টাকা। ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বরবটি। ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হয় সজনে। প্রতি কেজি পটল বিক্রি হয় ২০ টাকা থেকে ৩০ টাকা। ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কুমড়া। প্রতি কেজি ঝিঙে ও কুশি বিক্রি হয় ৪০ টাকা কেজি। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় ধেড়স। প্রতি কেজি পুই শাক বিক্রি হয় ৩০ টাকা কেজি। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কলা। ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কচুর লতি। 

বাজারে বিভিন্ন কোম্পানির প্যাকেটজাত চিনি পাওয়া যাচ্ছে না। খোলা চিনি পাওয়া গেলেও সরকার নির্ধারিত দামে চেয়ে কেজিতে ২০ টাকা থেকে ২৫ টাকা বেশি দামে বিক্রি হয়। প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হয় ১৪০ টাকা থেকে ১৪৫ টাকা। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হয় ১৯৯ টাকা। ১৯০ টাকা থেকে ১৯৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় খোলা সয়াবিন তেল। প্রতি কেজি সুপার পাম তেল বিক্রি ১৫০ টাকা থেকে ১৫৫ টাকা। ১৪৮ টাকা কেজি বিক্রি হয় পাম তেল।

বাজারে চালে দাম আগের মত আছে। প্রতি কেজি স্বর্ণা চাল বিক্রি হয় ৪৫ টাকা থেকে ৪৬ টাকা। ৫০ টাকা থেকে ৫২ টাকা কেজি বিক্রি হয় বিআর-২৮ চাল। প্রতি কেজি বিআর ৪৯-চাল বিক্রি হয় ৫০ টাকা থেকে ৫২ টাকা। ৪৮ টাকা থেকে ৫২ টাকা কেজি বিক্রি হয় বিআর-১০ চাল বিক্রি । প্রতি কেজি মিনিকেট চাল বিক্রি হয় ৫২ টাকা থেকে ৫৬  টাকা। ৬৬ টাকা থেকে ৬৮ টাকা কেজি বিক্রি হয় বাংলামতি চাল।

বাজারে মাছ মাংশের দাম কমেনি। প্রতি কেজি বড় ইলিশ মাছ বিক্রি হয় ১২শ’ টাক থেকে ১৫ শ’ টাকা কেজি। সাড়ে ৭শ’ টাকা থেকে ৮শ’ টাকা কেজি বিক্রি হয় মাঝারি সাইজের ইলিশ মাছ। প্রতি কেজি জাটকা ইলিশ মাছ বিক্রি হয় সাড়ে ৩শ’ টাকা থেকে সাড়ে ৪শ’২০ টাকা কেজি। ১৩০ টাকা থেকে ১৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় তেলাপিয়া মাছ। প্রতি কেজি রুই-কাতলা মাছ বিক্রি হয় ২২০ টাকা থেকে ৩২০ টাকা কেজি। ২০০ টাকা থেকে ২৫০ টাকা কেজি বিক্রি মৃগেল মাছ। প্রতি কেজি চিলবার্কাপ মাছ বিক্রি হয় ১৪০ টাকা থেকে ১৮০ টাকা কেজি। ২৮০ টাকা থেকে ৪০০ টাকা কেজি বিক্রি হয় চাষের শিং মাছ। প্রতি কেজি কই মাছ বিক্রি হয় ২০০ টাকা থেকে ২২০ টাকা।

প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হয় ২০০ টাকা থেকে ২১০ টাকা। ২৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় সোনালী, লেয়ার ও কক মুরগী। ৫শ’ টাকা কেজি বিক্রি হয় দেশি মুরগী। প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হয় সাড়ে ৭শ’ টাকা থেকে সাড়ে ৭শ’ টাকা। ১০০০ টাকা থেকে সাড়ে ১১০০ টাকা কেজি ছাগলের মাংসের দাম।

বাজারে ডালের দাম বাড়েনি। প্রতি কেজি দেশি মসুর ডাল বিক্রি হয় ১শ’৪০ টাকা। ১শ’ টাকা কেজি বিক্রি হয় আমদানিকৃত মুসুর ডাল। প্রতি কেজি ছোলার ডাল বিক্রি হয় ৯০ টাকা। ৬০ টাকা থেকে ৬৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় বুটের ডাল। প্রতি কেজি মুগের ডাল বিক্রি হয় ১শ’ টাকা থেকে ১শ’৩০ টাকা। ১৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কলাইয়ের ডাল।

Ad for sale 100 x 870 Position (2)
Position (2)
Ad for sale 225 x 270 Position (3)
Position (3)
Ad for sale 225 x 270 Position (4)
Position (4)