Ad for sale 100 x 870 Position (1)
Position (1)

হ্রাসকৃত দামে মিলছে না সয়াবিন তেল, কাঁচা মরিচ নিন্মমূখী

এখন সময়: সোমবার, ২০ জানুয়ারি , ২০২৫, ০৮:৩৪:৫৭ এম

 

মুর্শিদুল আজিম হিরু : যশোরের বাজারে বেড়েই চলছে নিত্যপণ্যের দাম। কোন কিছুর মূল্য একবার বৃদ্ধি পেলে কমার কোন লক্ষণ নেই। দীর্ঘ দিন ধরে দামের লাগামে টান পড়ছে না। ফলে দামের আগুনে ক্রেতা নাজেহাল। নতুন করে মোটা চালের দাম বাড়ায় অস্বস্তি ছড়িয়েছে। সয়াবিন তেলের দাম কমলেও  হ্রাসকৃত মূল্যে মিলছেনা । আলু পেঁয়াজের উচ্চ দাম কমেনি। কাঁচা মরিচের দামের পারদ চড়া হওয়ার পর এখনো খুব বেশি নিচে নামেনি। তবে আস্তে আস্তে কমছে দাম। সবমিলিয়ে সাধারণ আয়ের মানুষের দামের ঊর্ধ্বগতিতে হিমশিম দশায়।

বাজার ঘুরে জানা যায়, মোটা চালের দাম কেজিতে ২ থেকে ৩ টাকা বেড়েছে। সরকার খোলা সয়বাবিন তেলের দাম কেজিতে ১০ টাকা কমলেও এখনো আগের সেই বাড়তি দাম।

বিক্রেতাদের দাবি, সরবরাহ কমে যাওয়ায় চালের দাম বেড়েছে।  প্রতি কেজি স্বর্ণা চাল বিক্রি হয় ৪৮ টাকা থেকে ৫০ টাকা। ৫০ টাকা থেকে ৫২ টাকা কেজি বিক্রি হয় বিআর-২৮ চাল। প্রতি কেজি বিআর ৪৯-চাল বিক্রি হয় ৫০ টাকা থেকে ৫২ টাকা। ৪৮ টাকা থেকে ৫২ টাকা কেজি বিক্রি হয় বিআর-১০ চাল বিক্রি। প্রতি কেজি মিনিকেট চাল বিক্রি হয় ৫৪ টাকা থেকে ৫৬  টাকা। ৬৬ টাকা থেকে ৬৮ টাকা কেজি বিক্রি হয় বাংলামতি চাল।

সবজির দামে নাকাল ক্রেতারা। প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হয় মানভেদে ৮০ টাকা থেকে ১০০ টাকা। ১০০ টাকা কেজি বিক্রি হয় টমেটো। প্রতি কেজি উচ্ছে বিক্রি হয় ৮০ টাকা। ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বরবটি। ১৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় সজনে। প্রতি কেজি পটল বিক্রি হয় ৩৫ টাকা থেকে ৪০ টাকা। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কুমড়া। প্রতি কেজি ঝিঙে ও কুশি বিক্রি হয় ৪০ টাকা কেজি। ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় ঢেঁড়স। প্রতি কেজি পুঁইশাক বিক্রি হয় ৩০ টাকা। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কলা। ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কচুর লতি। প্রতি কেজি কচুর মুখি বিক্রি হয় ৭০ টাকা থেকে ৮০ টাকা কেজি। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পেঁপে।  ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কাঁকরোল।

বাজারে কাচা মরিচের ঝাঁজ এখনো কমেনি। পেঁয়াজ, রসুন আলুর দাম আগের মত আছে।  প্রতি কেজি মরিচ বিক্রি হয় ২৪০ টাকা কেজি। ২২০ টাকা কেজি বিক্রি হয় আমাদানি করা রসুন। প্রতি কেজি দেশি রসুন বিক্রি হয় ১৪০ টাকা থেকে ১৮০ টাকা। ৭০ টাকা কেজি বিক্রি হয় দেশি পেঁয়াজ। প্রতি কেজি আমদানি পেঁয়াজ বিক্রি হয় ৪০ টাকা থেকে ৫০ টাকা কেজি। ৩৮ টাকা থেকে ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় প্রতি কেজি আলু।

সরকার নির্ধারিত দামে পাওনা যাচ্ছেনা ভোজ্য তেল। নতুন দামের তেল বাজারে না আসায় আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে বলে জানায় দোকানিরা। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হয় ১৯০ টাকা। ১৮০ টাকা থেকে ১৮৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় খোলা সয়াবিন তেল। প্রতি কেজি সুপার পাম তেল বিক্রি ১৪৫ টাকা থেকে ১৫০ টাকা। ১৪০ টাকা থেকে ১৪৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় পাম তেল।

বাজারে মাছের সরবরাহের কমতি নেই। তারপরও দাম অনেক বেশি। প্রতি কেজি রুই-কাতলা মাছ বিক্রি হয় ২২০ টাকা থেকে ৪৫০ টাকা কেজি। ২০০ টাকা থেকে ২৮০ টাকা কেজি বিক্রি মৃগেল মাছ। প্রতি কেজি সিলভার কার্প মাছ বিক্রি হয় ১৬০ টাকা থেকে ২২০ টাকা কেজি। ২৮০ টাকা থেকে ৪০০ টাকা কেজি বিক্রি হয় শিং মাছ। প্রতি কেজি কই মাছ বিক্রি হয় ১৮০ টাকা থেকে ২২০ টাকা। প্রতি কেজি পাঙ্গাশ মাছ বিক্রি ১৭০ টাকা থেকে ২০০ টাকা। প্রতি কেজি তেলাপিয়া মাছ বিক্রি হয় ১৮০ টাকা থেকে ২২০ টাকা কেজি। সাড়ে ৩০০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পাবদা মাছ।

বাজারে ডালের দাম বাড়েনি। প্রতি কেজি দেশি মসুর ডাল বিক্রি হয় ১ শ’৩০ টাকা। ১ শ’ টাকা কেজি বিক্রি হয় আমদানিকৃত মুসুর ডাল। প্রতি কেজি ছোলার ডাল বিক্রি হয় ৯০ টাকা। ৬০ টাকা থেকে ৬৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় বুটের ডাল। প্রতি কেজি মুগের ডাল বিক্রি হয় ১ শ’ টাকা থেকে ১ শ’৩০ টাকা। ১৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কলাইয়ের ডাল।

Ad for sale 100 x 870 Position (2)
Position (2)
Ad for sale 225 x 270 Position (3)
Position (3)
Ad for sale 225 x 270 Position (4)
Position (4)