মুর্শিদুল আজিম হিরু : পেঁয়াজে সেঞ্চুরি ও আলু এখন ৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। অপরিবির্তিত আছে চাল, ডাল, মরিচ, রসুন ও ভোজ্য তেলের দাম। বৃহস্পতিবার শহরের বড় বাজার ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
বাজারে সবজির দাম কিছুটা নিম্নমুখি। শীতকালিন সবজির সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় দামও কিছুটা কমেছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হয় ৭০ টাকা থেকে ৮০ টাকা। ৯০ টাকা থেকে ১০০ টাকা কেজি বিক্রি হয় টমেটো। প্রতি কেজি উচ্ছে বিক্রি হয় ৬০ টাকা। ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বরবটি। ৫৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় ওল। প্রতি কেজি পটল বিক্রি হয় ৫০ টাকা। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কুমড়া। প্রতি কেজি ঝিঙে ও কুশি বিক্রি হয় ৪০ টাকা। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় ধেড়স। প্রতি কেজি পুই শাক বিক্রি হয় ৩০ টাকা। ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কলা। ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কচুর লতি। প্রতি কেজি কচুর মুখি বিক্রি হয় ৮০ টাকা। ২০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পেঁপে। ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কাঁকরোল। প্রতি কেজি শিম বিক্রি হয় ১৬০ টাকা। ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বাধা কপি। প্রতি কেজি মুলা বিক্রি হয় ৪০ টাকা। ৮০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পালংশাক।
বাজারে মাছের দাম আগের মত আছে। প্রতি কেজি রুই মাছ বিক্রি হয় ১৮০ টাকা থেকে সাড়ে ৩২০ টাকা। ২০০ টাকা থেকে ২৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কাতলা মাছ। প্রতি কেজি চিলবারকার্প মাছ বিক্রি হয় ১৬০ টাকা থেকে ২০০ টাকা। ২০০ টাকা থেকে ২৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় মৃগেল মাছ। প্রতি কেজি কৈ মাছ বিক্রি হয় ২০০ টাকা থেকে ২২০ টাকা। ২৫০ টাকা থেকে সাড়ে ৪০০ টাকা কেজি বিক্রি হয় শিং মাছ। প্রতি কেজি পাবদা মাছ বিক্রি হয় ৩৫০ টাকা। ১৫০ টাকা থেকে ১৮০ টাক কেজি বিক্রি হয় তেলাপিয়া মাছ। প্রতি কেজি পাঙ্গাস মাছ বিক্রি হয় ১৭০ টাকা থেকে ২০০ টাকা।
বাজারে আবারও কেজিতে ৫ টাকা বেড়েছে আলু ও পেঁয়াজের দাম কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা। প্রতি কেজি আলু বিক্রি হয় ৫৫ টাকা । ১০০ টাকা থেকে ১০৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় দেশি পেঁয়াজ। ৯০ টাকা কেজি বিক্রি হয় আমদানিকৃত পেঁয়াজ। প্রতি কেজি মরিচ বিক্রি হয় ১৪০ টাকা কেজি। ২২০ টাকা থেকে ১৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় দেশি-বিদেশি রসুন।
বাজারে সরকার নির্ধারিত দাম পাওয়া যাচ্ছে ভোজ্য তেল। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হয় ১৭০ টাকা। আবার ১৭০ টাকা কেজি বিক্রি হয় খোলা সয়াবিন তেল। প্রতি কেজি সুপার পাম তেল বিক্রি ১৪০ টাকা। ১৩৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় পাম তেল।
বাজারে ঊর্ধ্বদামে অপরিবর্তিত আছে চাল। প্রতি কেজি স্বর্ণা চাল বিক্রি হয় ৪৮ টাকা থেকে ৫০ টাকা। ৫০ টাকা থেকে ৫২ টাকা কেজি বিক্রি হয় বিআর-২৮ চাল। প্রতি কেজি বিআর ৪৯-চাল বিক্রি হয় ৫০ টাকা থেকে ৫২ টাকা। ৪৮ টাকা থেকে ৫২ টাকা কেজি বিক্রি হয় বিআর-১০ চাল বিক্রি । প্রতি কেজি মিনিকেট চাল বিক্রি হয় ৫৪ টাকা থেকে ৫৬ টাকা। ৬৬ টাকা থেকে ৬৮ টাকা কেজি বিক্রি হয় বাংলামতি চাল।
বাজারে ডালের দাম বাড়েনি। প্রতি কেজি দেশি মসুর ডাল বিক্রি হয় ১শ’৩০ টাকা। ১শ’১০ টাকা কেজি বিক্রি হয় আমদানিকৃত মুসুর ডাল। প্রতি কেজি ছোলার ডাল বিক্রি হয় ৯০ টাকা। ৬০ টাকা থেকে ৬৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় বুটের ডাল। প্রতি কেজি মুগের ডাল বিক্রি হয় ১শ’ টাকা থেকে ১শ’৩০ টাকা।