নিজস্ব প্রতিবেদক : যশোর পরিবেশ অধিদপ্তর জেলা কার্যালয়ে সোমবার সকালে ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক মালিকদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সভায় ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক মালিকদের জানানো হয়, চিকিৎসা বর্জ্যনীতি ২০০৮ অনুযায়ী ক্লিনিক ও ডায়াগনষ্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও তরল বর্জ্য শোধনাগার নির্মাণ করতে হবে। তা না হলে ছাড়পত্র দেয়া হবে না। বরং নিয়ম না মানলে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান পরিবেশ অধিদপ্তর যশোরের উপপরিচালক আতাউর রহমান।
পরিবেশ অধিদপ্তরের এ নিয়ম নীতি মেনে ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক পরিচালনার আশ্বাস দেন মালিকরা। সেই সাথে ডিসেম্বরের মধ্যে তারা লাইসেন্স নেয়ার আবেদন করবেন।
খুলনা বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক সাদিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন, খুলনা বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক সরদার শরিফুল ইসলাম, পরিবেশ অধিদপ্তর যশোরের উপ পরিচালক আতাউর রহমান, রিসার্চ অফিসার সৌমেন মৈত্র, যশোর প্রাইভেট হসপিটাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. নাছিম রেজা, সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ জয়ন্ত কুমার, সংগঠনের সাবেক সভাপতি ডা. মেসবাহ উর রহমান, আসাদ হোসেন, মনিরুল ইসলাম, চঞ্চল হোসেন, শরিফুল ইসলাম শরিফ, ফারুক হোসেন, কাজী ইকবাল হোসেন প্রমুখ।
মতবিনিময়সভায় পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা, ৩০ ক্লিনিক মালিক উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, রোববার কালেক্টরেট সভাকক্ষে নদী রক্ষা কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত হয়, ভৈরব নদ দূষণ মুক্ত করতে ক্লিনিক ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে তরল বর্জ্য শোধনাগার নির্মাণের জন্য ২ মাসের সময় দেয়া হয়। এরপর ব্যবস্থা নেয়া হবে।