আলুর দাম কমেছে

এখন সময়: সোমবার, ২৯ এপ্রিল , ২০২৪, ০২:০৩:৪৭ পিএম

 

মুর্শিদুল আজিম হিরু : যশোরের বাজারে কেজিতে ১০ টাকা কমেছে আলুর দাম। পেঁয়াজের দাম কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা। অপরিবির্তিত আছে  সবজি, চাল, ডাল, রসুন, মরিচ, ও ভোজ্য তেলের দাম। বৃহস্পতিবার শহরের বড় বাজার ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

বাজারে দেশি নতুন পেঁয়াজের আমদানি বেড়েছে। তা সত্ত্বেও দাম এখনো ক্রেতাদের নাগালের বাইরে। এরমধ্যে আলুর দাম কেজিতে কমেছে ১০ টাকা। রসুন ও কাচা মরিচের দাম আগের মত আছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। 

প্রতি কেজি দেশি নতুন পেঁয়াজ বিক্রি হয় ৭৫ টাকা থেকে ৮০ টাকা। ২৮০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা  কেজি বিক্রি হয় দেশি রসুন। প্রতি কেজি আমদানিকৃত রসুন বিক্রি হয় ২৬০ টাকা কেজি। ৫০ টাকা কেজি বিক্রি হয় আলু। প্রতি কেজি কাচা মরিচ বিক্রি হয় ৮০ টাকা।

বাজারে শীতকালিন সবজির দাম আগের মত আছে। প্রতি কেজি ফুল কপি বিক্রি হয় ৪০ টাকা থেকে ৫০ টাকা। ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় শিম। প্রতি কেজি পেঁয়াজের কালি বিক্রি হয় ২০ টাকা কেজি। ৩০ টাকা থেকে ৪০ টাকা কেজি বিক্রি টমেটো। প্রতি কেজি ওল কপি বিক্রি হয় ৩০ টাকা কেজি। ২০ টাকা কেজি বিক্রি হয় বাধা কপি। প্রতি কেজি পালংশাক বিকি হয় ২০ টাকা কেজি।  ৫০ টাকা থেকে ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় মেটে আলু। প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হয় ৬০ টাকা থেকে ৭০ টাকা। ৮০  টাকা কেজি বিক্রি হয় উচ্ছে। প্রতি কেজি বরবটি বিক্রি হয় ১০০ টাকা। ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় পটল। প্রতি কেজি কুমড়া বিক্রি হয় ৪০ টাকা। ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হয় কলা। প্রতি কেজি কচুরলতি বিক্রি হয় ৫০ টাকা। ২০ টাকা কেজি বিক্রি হয় মুলা। প্রতি কিজে ভেন্ডি বিক্রি হয় ১০০ টাকা কেজি। ৫০ টাকা থেকে ৬০ টাকা কেজি বিক্রি হয় ঝিঙ্গে ও কুশি। প্রতি কেজি ব্রুকলি বিক্রি হয় ৫৫ টাকা থেকে ৬০ টাকা।

বাজারে সরকার নির্ধারিত দাম পাওয়া যাচ্ছে ভোজ্য তেল। প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হয় ১৭০ টাকা। আবার ১৭০ টাকা কেজি বিক্রি হয় খোলা সয়াবিন তেল। প্রতি কেজি সুপার পাম তেল বিক্রি ১৪০ টাকা। ১৩৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় পাম তেল।

বাজারে ঊর্ধ্বদামে অপরিবর্তিত আছে চাল। প্রতি কেজি স্বর্ণা চাল বিক্রি হয় ৪৬ টাকা থেকে ৪৮ টাকা। ৫০ টাকা থেকে ৫২ টাকা কেজি বিক্রি হয় বিআর-২৮ চাল। প্রতি কেজি বিআর ৪৯-চাল বিক্রি হয় ৫০ টাকা থেকে ৫২ টাকা। ৪৮ টাকা থেকে ৫২ টাকা কেজি বিক্রি হয় বিআর-১০ চাল বিক্রি । প্রতি কেজি মিনিকেট চাল বিক্রি হয় ৫৪ টাকা থেকে ৫৬  টাকা। ৬৬ টাকা থেকে ৬৮ টাকা কেজি বিক্রি হয় বাংলামতি চাল।

বাজারে ডালের দাম বাড়েনি। প্রতি কেজি দেশি মসুর ডাল বিক্রি হয় ১শ’৩০ টাকা। ১শ’১০ টাকা কেজি বিক্রি হয় আমদানিকৃত মুসুর ডাল। প্রতি কেজি ছোলার ডাল বিক্রি হয় ৯০ টাকা। ৬০ টাকা থেকে ৬৫ টাকা কেজি বিক্রি হয় বুটের ডাল। প্রতি কেজি মুগের ডাল বিক্রি হয় ১শ’ টাকা থেকে ১শ’৩০ টাকা।