কেশবপুর প্রতিনিধি : কেশবপুর ঝুঁকিপূর্ণ ৩ তলা ভবনে চলছে স্কুলের শিক্ষা কার্যক্রম। যার কারণে ঘটতে পারে যে কোন মুহূর্তে একটা অঘটন। সরেজমিন ও অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে উপজেলার ত্রিমোহিনী ইউনিয়নের বরণডালী গ্?ামে ১৯৬৭ সালে প্রতিষ্ঠিত এস,এস,জি, বরণডালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় আজ পর্যন্ত শিক্ষার মান ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। বিদ্যালয়টিতে বর্তমানে ষষ্ঠ শ্রেণীর থেকে কারিগরি (৯ম,১০ম সহ) ১০ম শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় ৩০২ জন শিক্ষার্থী অধ্যানরত আছে। বর্তমানে বিদ্যালয়ের ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে ক্লাস সহ সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনায় শিক্ষক কর্মচারী ও কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে সার্বক্ষনিক আতঙ্কিত হয়ে ক্লাস অব্যাহত রয়েছে। ভবনটি এই মুহূর্তে সংস্কার বা শিক্ষার্থীদের অন্যাত্রে সরিয়ে না নিলে যে কোন মুহূর্তে একটা দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।। প্রতিষ্ঠান প্রধান দীপঙ্কর দাস বলেন, এ পর্যন্ত উপজেলা নির্বাহী অফিসার কেশবপুর, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, কেশবপুর, নির্বাহী প্রকৌশলী, শিক্ষা প্রকৌশলী অধিদপ্তর যশোর ,ও প্রধান প্রকৌশলী শিক্ষা প্রকৌশলী অধিদপ্তর ঢাকা সহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করেও এখনো পর্যন্ত কোন সুফল পায়নি। বর্তমান ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে স্কুল পরিচালনা করছি। এই ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের দ্রুত কোন পদক্ষেপ না নিলে যে কোন মুহূর্তে ঘটতে পারে একটা দুর্ঘটনা। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার রেখসোনা খাতুন দৈনিক স্পন্দনকে বলেন আমি সরেজামিনে তদন্ত করে বিষয়টা বলতে পারব। শিক্ষা প্রকৌশলী অধিদপ্তর যশোরের প্রধান নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ হাদিউজ্জামান বলেন আমি স্কুল পরিদর্শন করে, হেড অফিসকে অবহিত করার পর হেড অফিস দ্রুত সংষ্কারের জন্য ২০ লাখ টাকার একটা বরাদ্দ দিয়েছে। কিভাবে সংষ্কার করতে হবে হেড অফিসকে ডিজাইন চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছি ডিজাইনটা আসলে আমরা দ্রুত সময় কাজ করতে পারবো।